Quadrilateral Security Dialogue

কোয়াডে বাংলাদেশ যুক্ত হওয়ার প্রয়োজন নেই যেহেতু চীন আমাদের উন্নয়নের প্রধান সহযোগী

Click here to view English version

বাংলাদেশকে কোয়াডে যোগ না দেওয়ার পরামর্শ দিয়ে ঢাকায় চীনের রাষ্ট্রদূত লি জিমিং ১০ মে ’২১ কূটনৈতিক প্রতিবেদকদের সংগঠন ডিকারের সঙ্গে ভার্চুয়াল আলোচনায় বলেন, “চীন বিরোধী ওই জোটে বাংলাদেশের অংশগ্রহণের সিদ্ধান্ত দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের ক্ষতি করবে। কোয়াড্রিলেটারাল সিকিউইরিটি ডায়ালগ (কোয়াড) নামে পরিচিত ওই জোটে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে রয়েছে ভারত, জাপান ও অস্ট্রেলিয়া।”


চীন রাষ্ট্রদূত আরও বলেন, “আমি জানি, কোয়াড বানানো হয়েছে চীনের কথা মাথায় রেখে। যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে জাপানের পক্ষ থেকেও অত্যন্ত স্পষ্ট ভাষায় বলা হয়েছে, চীনের কারণেই তারা এ জোটে অংশ নিচ্ছে। আর সে কারণে বাংলাদেশকে এরকম কোনো জোটে চীন দেখতে চায় না বলে সতর্ক করেন লি জিমিং।’ গত এপ্রিল ’২১ শেষের দিকে চীনের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী জেনারেল ওয়েই ফেঙ্গই ঢাকা সফর করেন। তিনিও তখন বলেন, “এ অঞ্চলের বাহিরের কোনো শক্তি যেন এ অঞ্চলে হেজিমনি সৃষ্টি করতে না পারে সে লক্ষ্যে চীন ও বাংলাদেশের একসঙ্গে কাজ করা উচিত।”


চীন বাংলাদেশের অকৃত্রিম উন্নয়ন সহযোগী ও বন্ধু। বাংলাদেশ সৃষ্টির পূর্ব থেকে এই অঞ্চলের সঙ্গে চীনের সম্পর্ক। বর্তমানে চীনের সহযোগীতায় বাংলাদেশে প্রচুর উন্নয়নমূলক কাজ চলেছে। যা ভারত, জাপান, অষ্ট্রেলিয়া, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের চেয়ে অনেক অনেক বেশী। দেশের উন্নয়নের রোল মডেলের মূল অংশীদার আমাদের বন্ধু চীন। চীন কখনো দেশের রাজনীতি নিয়ে কথা বলে না বা সময় নষ্ট করে না। চীনের পররাষ্ট্রনীতি এই ক্ষেত্রে বেশ স্বচ্ছ ও নিরপেক্ষ। অর্থনৈতিক উন্নয়নমূলক সব কর্মকান্ডের সঙ্গে চীন আমাদের সবচেয়ে কার্যকরী ও বাস্তব বন্ধু।


অন্যদিকে বাংলাদেশের পররাষ্ট্রনীতিও নিরপেক্ষ, স্বজ্জন, স্বচ্ছ। সকলের সঙ্গে বন্ধুত্ব ‘নন অ্যালাইন’ নীতি বাংলাদেশের পররাষ্ট্র নীতির উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ট্য। তাই বাংলাদেশ কোনো সামরিক জোটে যুক্ত হওয়ার কোন সম্ভাবনা থাকে না। কোনো দেশের বিরুদ্ধে জোটেও বাংলাদেশ যুক্ত হবে না। বাংলাদেশের নীতি নিয়ে চীনের উদ্বিগ্ন হওয়ার কোন কারণ নাই। বাংলাদেশ এই ক্ষেত্রে সব সময় সজাগ ও যত্নশীল। বাংলাদেশের পররাষ্ট্র নীতি ‘নিরপেক্ষ ও ভারসাম্যপূর্ণ’। যে কোন সিদ্ধান্ত উক্ত নীতির আলোকে বাংলাদেশ সব সময় গ্রহণ করে থাকে।


চীনে বাংলাদেশের সাবেক রাষ্ট্রদূত মুন্সী ফয়েজ আহমদ বেশ ভাল কথা বলেছেন। তিনি বলেছেন এখনও তো চার রাষ্ট্রের পক্ষ থেকে কেউ বাংলাদেশকে কোয়াডে যুক্ত হওয়ার জন্য প্রকাশ্যে আহবান করেনি। তবে তলে তলে কেউ কি চেষ্টা করছে তা বলা যায় না। হয়তো করতেও পারে। বাংলাদেশও বলেনি কোয়াডে যাবে। তিনি আরও বলেন হয়তো চীনের রাষ্ট্রদূতকে কোন পক্ষ বুঝিয়েছে বাংলাদেশ কোয়াডে যাওয়ার চিন্তা করছে। তাই হয়তো ওই সতর্ক বার্তা চীনের রাষ্ট্রদূত দিয়েছেন। বাংলাদেশের কল্যাণ কামনা করে বলেই রাষ্ট্রদূতের এই অগ্রিম পরামর্শ। আমাদের জন্য এইটা কি খুবই ভাল পরামর্শ।


তাছাড়া এটি একেবারে পরিষ্কার যে, চীনের কূটনৈতিক, রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক প্রভাব ঠেকাতে এই জোট গঠন করা হয়েছে। কিন্তুু এতে খুব বেশী দেশ যুক্ত না হওয়ার ওই চার দেশ ইন্দো-প্যাসিফিক স্ট্রাটেজি নিয়ে এসেছে। আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে বাংলাদেশ ইন্দো-প্যাসিফিক স্ট্রাটেজিতে যুক্ত থাকবে। তবে প্রতিরক্ষা সংক্রান্ত কোনো জোটে বাংলাদেশ যুক্ত হবে না। এটা চীনকে আমাদেরকে আশ্বস্ত করতে হবে। তবে চীনের রাষ্ট্রদূতের বক্তব্য নিয়ে ভিন্ন মন্তব্য করা ঠিক হবে না। চীন যে ধারণা করেছে তা সম্পর্কে বাংলাদেশের অবস্থান পরিস্কার করা ভালো। এই বক্তব্য নিয়ে বেশী হৈ চৈ করা শোভন হবে না।


স্কোয়াড নিয়ে চীনের চিন্তিত হওয়ার যথেষ্ট যৌক্তিক কারণ রয়েছে। চীনকে প্রতিহত করা এবং তাদের অগ্রযাত্রাকে বাধাগ্রস্ত করার জন্য স্কোয়াড গঠন করা হয়েছে। তবে বাংলাদেশ কোনক্রমেই এই জোটে যোগ দান করবে না। ফলে এই চীন আমাদের পরম বন্ধু চীনকে চিন্তিত না হওয়া উচিত।
চীন সব সময় বাংলাদেশের কল্যাণ কামনা করে আসছে। যে কোন উন্নয়নমূলক কর্মসূচিতে চীন আমাদের বড় অংশীদার। তাই কোয়াডে যোগদান থেকে বাংলাদেশকে বিরত রাখা চীন সরকারের মূল সিদ্ধান্ত। এই রকম সিদ্ধান্ত না হলে রাষ্ট্রদূত এইভাবে বাংলাদেশকে পরামর্শ দিতে বক্তব্য রাখতেন না। গণমাধ্যমের মাধ্যমে চীনের রাষ্ট্রদূত বিষয়টি পরিষ্কার না করে পারছিলেন না। কারণ ইতিপূর্বে চীনের প্রতিরক্ষামন্ত্রী জেনারেল ওয়েই ফেঙ্গই ঢাকা সফর করে কূটনৈতিকভাবে বিষয়টি বাংলাদেশ সররকারকে জানিয়ে গিয়েছেন। তারপরও বাংলাদেশ কোয়াড সংক্রান্ত বিষয়ে পজেটিভ ভ‚মিকা রাখছে বলে চীনের ধারণা। কূটনৈতিকভাবে যে কোন বিষয় সরকার টু সরকার জানাতে হয়। চীন জানিয়েছে। রাজনৈতিক চাপ সৃষ্টির জন্য চীনের রাষ্ট্রদূতের বক্তব্যকে রাজনৈতিক কৌশল বলা যায়। আমাদের দেশের অন্যান্য রাজনেতিক দল সমূহ বাংলাদেশকে কোয়াডে যোগদান থেকে বিরত থাকার জন্য ভ‚মিকা গ্রহণ করা জরুরি। বিশেষ করে বিএনপি ও অন্যান্য চীনপন্থী রাজনৈতিক দল সমূহকে এই ক্ষেত্রে এগিয়ে আসতে হবে।


কোয়াডে বাংলাদেশ যোগ দিলে চীন উদ্বিগ্ন হবে এটা অস্বাভাবিক কিছু নয়। চীনকে প্রতিহত করার জন্য যুক্তরাষ্ট্রের উদ্যোগে, ভারতের সহযোগীতায় বড় বড় শক্তিগুলোর এটা একটা জোট। কিন্তু প্রশ্ন হলো চীনের রাষ্ট্রদূত কেন বিষয়টি বলতে গেলেন? চীনের রাষ্ট্রদূত সাধারণত হুট করে কোন কথা বলেন না। উচ্চপর্যায় থেকে অনুমোদিত হলে বলেন কিংবা বলার দায়িত্ব দেয়া হলে বলেন। এতে স্পষ্ট যে, চীন সত্যিকার অর্থে বিষয়টি নিয়ে ভালভাবে উদ্বিগ্ন। কূটনৈতিকভাবে পর্দার আড়ালে বিষয়টির সমাধান করার চেষ্টা করেও যখন চীন সমাধা করতে পারছিল না, তখন রাষ্ট্রদূতের মাধ্যমে রাজনেতিক চাপ সৃষ্টির উদ্দেশ্যে বিষয়টি প্রকাশ্যে এনেছেন।


সামাজিকভাবেও যারা আমরা চীনের সহযোগীতা সব সময় পেয়ে দেশ উপকৃত হচ্ছে দেখছি, তাদেরও বিষয়টি নিয়ে ভাবা উচিত। আমাদের সুশীল সমাজ ও চীনের ইচ্ছার প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে পজেটিভ ভ‚মিকা গ্রহণে এগিয়ে আসতে হবে।
তাছাড়া বিগত কয়েক বছর ধরে চীন বিভিন্ন বিষয়ে বেশ ভোকাল। আন্তর্জাতিক অনেক বিষয় চীন প্রকাশ্যে ভূমিকা রাখছে। এই চীন সূক্ষ্মভাবে না বলে বিষয়টি স্থুলভাবে বলেছেন। সরাসরি বিষয়টি নিয়ে কথা বলেছেন। তাতে দোষের কোন বিষয় নেই। জিনিসটিকে দেশের স্বার্থে সহজভাবে নিতে হবে। আমাদের পররাষ্ট্রমন্ত্রীরও দ্রুত এই ধরনের ক্ষোভ প্রকাশের তেমন কোন কারণ দেখা যায় না। সকলকে শান্ত, ধীর ও বিচক্ষণতার পরিচয় দিয়ে ভূমিকা পালন করা উচিত।


বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের লক্ষ্যে যুক্তরাষ্ট্র ও চীন উভয়ের নেতৃত্বাধীন জোটে বাংলাদেশ যুক্ত হতে পারে। বর্তমানে আমরা যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বাধীন ইন্দো-প্যাসিফিক জোটে যুক্ত হচ্ছি। আবার চীনের নেতৃত্বাধীন সাংহাই সহযোগীতা জোটেও আমরা রয়েছি। এতে করে বাংলাদেশ যে কোনো বলয়ভুক্ত হতে চায় না। আমাদের কোন সংস্থায় যুক্ত হওয়া মানে আমরা আমেরিকা কিংবা চীনের বলয় চলে গেছি এটা ভাবার কোনো অবকাশ নেই। যুক্তরাষ্ট্রের ইন্দো-প্যাসিফিক জোটে বাংলাদেশ যাওয়া নিয়ে চীনের উদ্বিগ্ন হওয়ার বিশেষ কোন কারণ থাকবে না।
বিগত কয়েক বছর ধরে বাংলাদেশ পররাষ্ট্রনীতির ক্ষেত্রে ভারসাম্যপূর্ণ ভ‚মিকা পালন করে আসছে। নিজের দেশের স্বার্থে বাংলাদেশ সব সময় অনড়। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নিকট বিভিন্ন মহল, জোট, ব্যক্তি পর্যায় পর্যন্ত নানা বিষয়ে নানা পরামর্শ দিয়ে আসছেন। কিন্তু তিনি দেশের মঙ্গলের জন্য যা যা দরকার তা সুচিন্তিতভাবে করে যাচ্ছেন। এই ক্ষেত্রে মাননীয় পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আবদুল মোমেন এর বক্তব্য বেশ সুন্দর। তিনি বলেছেন, ‘আমরা নিরপেক্ষ ও ভারসাম্যপূর্ণ পররাষ্ট্রনীতি মেনে চলি এবং সেটাই বজায় রাখব।’


তাইওয়ান সংক্রান্ত ব্যাপারে আমরা ‘চীনের একনীতিতে সব সময় আস্থা রেখে আসছি। এই ক্ষেত্রে চীনের সঙ্গে আমাদের একটি চমৎকার কূটনৈতিক সুসম্পর্ক রয়েছে। চীনের চিন্তা, চেতনা ও ভূমিকা নিয়ে বাংলাদেশ সব সময় সমর্থন দিয়ে যাচ্ছে।

Quadrilateral Security Dialogue (QSD, also known as the Quad) ২০০৭ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, জাপান, ভারত ও অষ্ট্রেলিয়া এই চার দেশের নেতাদের মাঝে শুরু হয়। প্রথমে এই জোট গঠনে জাপানের প্রধানমন্ত্রী ২০০৭ সালে Shinzo আবে উদ্যোগ গ্রহন করেন। তাকে সমর্থন করেন যুক্তরাষ্ট্রের ভাইস প্রেসিডেন্ট Dick Cheney, অষ্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী John Howard, ভারতের প্রধানমন্ত্রী Manmohan Singh.


এই জোটের ধরন হচ্ছে Inter-Governmental Security Forum. চীনের অর্থনৈতিক এবং সামরিক শক্তির অব্যাহত শক্তি বৃদ্ধি ফলে করণীয় চার দেশের এক হবে এই নিয়ে জোটের ‘Formal diplomatic Protests to its members.’ জাপানের প্রধানমন্ত্রী Shinzo Abe ইচ্ছা হলো Quadrilateral to establish an “Asian Arc of Democracy”.


বর্তমানে চীনা রাষ্ট্রদূতের বক্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে যুক্তরাষ্ট্র, ভারত, অষ্ট্রেলিয়া ও জাপান বিষয়টি বেশ ভালভাবে পর্যবেক্ষণ করছে। বিগত ১২ মে ’২১ মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র নেড প্রাইস এক ব্রিফিংয়ে এক প্রশ্নের জবাবে বলেন, “আমরা বাংলাদেশে নিযুক্ত চীনা রাষ্ট্রদূতের বক্তব্যের বিষয়টি পর্যবেক্ষণ করছি। আমরা বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বকে ও শ্রদ্ধা করি। একই সঙ্গে বাংলাদেশের পররাষ্ট্রনীতি বিষয়ে তাদের সিদ্ধান্ত নেয়ার অধিকারকেও আমরা শ্রদ্ধা করি।’ তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের অবিশ্বাস্য রকমের দৃঢ় সম্পর্ক রয়েছে। অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি, জলবায়ু পরিবর্তন থেকে শুরু করে বিভিন্ন বিষয়ে দুই দেশ অংশীদারিত্বের ভিত্তিতে কাজ করছে। ভারত প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে আমরা কোয়াড গঠনের সিদ্ধান্ত; নিয়েছি। আমরা আগেও বলেছি, কোয়াড একটি অনিয়মিত, বহুপাক্ষিক ও গুরুত্বপূর্ণ সংগঠন। যেখানে যুক্তরাষ্ট্র, ভারত, অষ্ট্রেলিয়া ও জাপানের মতো সমমনা গণতান্ত্রিক দেশগুলো অবাধ ও মুক্ত ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চল গঠনে সমন্বিতভাবে কাজ করবে।’
এদিকে কোয়াডে যোগ দেওয়া না দেওয়া নিয়ে বাংলাদেশের সঙ্গে নিজেদের অবস্থান পরিস্কার করেছে চীন। সম্প্রতি চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র হুয়া চুনইং নিয়মিত বিফ্রিংয়ে বলেন, ‘শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানের নীতিতে বাংলাদেশ চীন সম্পর্ক গড়ে উঠেছে। এটা আমি স্পষ্ট করে বলতে চাই, চীন ও বাংলাদেশ খুব ঘনিষ্ঠ প্রতিবেশী। আমরা শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানের পাঁচটি মূলনীতির ওপর ভিত্তি করে আমাদের সম্পর্ক তৈরি করেছি।


চীন বাংলাদেশ সম্পর্ক অনেক শক্তিশালী, অনেক পুরাতন, অনেক দৃঢ়। অর্থনেতিক সহযোদ্ধা হিসাবে চীনের বিকল্প আমাদের নেই। বিশ্বে রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক নেতৃত্বে যুক্তরাষ্ট্রকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে আসা চীন কেন কোয়াডের বিরোধিতা করছে, সেই ব্যাখ্যা চীন ইতিহমধ্যে বহুবার দিয়েছে। সুতরাং বাংলাদেশের উন্নয়নের গতিধারা, অব্যাহত থাকার স্বার্থে কোনক্রমেই কোয়াডে যোগদানের চিন্তা করাটা ভুল হবে।

Abul Quasem Haider
আবুল কাসেম হায়দার

সাবেক সহ সভাপতি এফবিসিসিআই, বিটিএমইএ, বিজিএমইএ , বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় সমিতি, প্রতিষ্ঠতা চেয়ারম্যান ইস্টার্ন ইউনির্ভাসিটি ও ইসলামিক ফাইন্যান্স এন্ড ইনভেস্টমেন্ট লি:, অষ্ট্রেলিয়ান ইন্টারন্যাশনাল স্কুল, আবুল কাসেম হায়দার মহিলা কলেজ সন্দ্বীপ, চট্টগ্রাম, সাবেক সিনেট সদস্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।

তিনি আজীবন সদস্য : এশিয়াটিক সোসাইটী বাংলাদেশ, বাংলা একাডেমী, চট্টগ্রাম সমিতি, সন্দ্বীপ সমিতি ঢাকা ।

লেখক দৈনিক আজকের আওয়াজ ও সাপ্তাহিক প্যানোরামা সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করছেন।

0 0 votes
Article Rating
Subscribe
Notify of
guest
0 Comments
Inline Feedbacks
View all comments